দোহাই তোমার; -ডাঃ পার্থপ্রতিম;১২ সেপ্টেম্বর ২০০৯; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত শ্রীময়ী তথা সুন্দরী মহিলাদের সঙ্গে কথা বলার সময় কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে যাবেন না। নিলে সেই সিদ্ধান্ত আপনার জন্য বোকা বোকা সাব্যস্ত হতে পারে। কারণ কোনো আকর্ষণীয় মহিলার সঙ্গে দু-চার মিনিট কথা বললেই যেটা হয়, সংশ্লিষ্ট পুরুষের মস্তিষ্কে হুড়োহুড়ি তৎপরতা শুরু হয়ে যায়। একে অপরের উপর হামলে পড়লে যেরকম হয়, ব্রেনের মধ্যে ঠিক সেইরকম অবস্থা হয়। ব্রেনে তখন সুন্দরীকে সন্তুষ্ট করার আবেশি তৎপরতা বেড়ে যায়, অন্য সব বিষয়ের প্রতি মনোযোগ কমে যায়। জানিয়েছেন নেদারল্যান্ডের র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটির মনোবিদ-গবেষকরা। এ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার নিরিখে বিশদ প্রতিবেদন বেরিয়েছে জার্নাল অফ এক্সপেরিমেন্টাল অ্যান্ড সোশাল সাইকোলজি-তে। বলা হয়েছে, সুন্দরী মহিলা সামনে হাজির থাকলে পুরুষের মস্তিষ্কের কর্মগতি ধীর হয় যায়, নিখুঁতভাবে কাজ করার/ সিদ্ধান্ত নেওয়ার যোগ্যতা কমে। এই অবস্থাকে মনোবিজ্ঞানের ভাষায় বলে রিপ্রোডাকটিভলি ফোকাসড। না, মহিলারা পুরুষদের মতো স্রেফ গড়ন সৌন্দ...
continue reading →নাকে টানলেই; -ডাঃ পার্থপ্রতিম; ২৯ মে ২০১০পৃষ্টা দশ; উত্তরবঙ্গ সংবাদ -এ প্রকাশিত হাঁপানির রোগীরা যেভাবে ইনহেলারে করে ওষুধ টানেন নাক দিয়ে, সেভাবে অ্যাপোমরফিন ওষুধের গুঁড়ো টানতে হবে। ব্যস, ১০ মিনিটের মধ্যেই দৃঢ়তা পাবে পুরষাঙ্গ। ৬০০ জনের উপর পরীক্ষায় দেখা গেছে, অধিকাংশই অ্যাপোমরফিন এর শুশ্রুষায় ব্যাপক সক্রিয় হয়ে উঠছেন। জার্নাল অফ সেক্সুয়াল মেডিসিন এ অ্যাপোমরফিন এর শুশ্রুষায় ব্যাপক সক্রিয় হয়ে উঠছেন। জার্নাল অফ সেক্সুয়াল মেডিসিন এ অ্যাপোমরফিন দিয়ে ইরেকটাইল ডিসফাংকশন তথা উত্থানক্ষমতা লোপ পাওয়ার ত্রুটি দূর করা যায়। ওষুধটি মস্তিষ্কে গিয়ে কাজ করে। এখনও ট্রায়াল চলছে ওষুধটির। আসলে পার্কিনসন রোগের শুশ্রুষার জন্য এই ওষুধটি তৈরি করা হয়েছিল। পরে দেখা যায় অ্যাপোমরফিন পুরুষাঙ্গের যৌন মিলনী দৃঢ়তা বাড়াচ্ছে। হলে, কারও কারও ক্ষেত্রে ভায়াগ্রা, সিয়ালিস, লেভিট্রা এই ধরনের ওষুধে কাজ হয়। কারও কারও ক্ষেত্রে এইসব দৃঢ়তাপ্রদায়ী ওষুধ পুরুষাঙ্গে সরাসরি ইনজেকশন করে কিংবা হস্তচালিত পাম্পের মাধ্যমে চোঙে রক্ত সরবরাহ বাড়াতে হয়। ইদানীং ভারতে যেটা বহুল প্রচল...
continue reading →ছিঁড়ে যাচ্ছে-ডাঃ পার্থপ্রতিম; ৮ অক্টোবর ২০০৫ উত্তরবঙ্গ সংবাদে প্রকাশিত বেশ ভালোই ছিলেন, মনোযোগ সহকারে কাজও করছিলেন এমন সময় শুরু হল মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে, এমন তীব্র ব্যথা। মাঝবয়সি এবং প্রবীণরা এ ধরনের ব্যথায় আক্রান্ত হলে সঙ্গে সঙ্গেই ডাক্তার দেখাবেন। পরামর্শ দিয়ে গেলেন ব্রিটিশ স্নায়ুবিদ প্রফেসর চালর্স ওয়ারলো। এই চিকিৎসাবিজ্ঞানীর কথায়, ব্যথায় ব্যথায় মাথা খন্ডবিখন্ড তথ্য চৌচির হয়ে যাচ্ছে মনে হলে বুঝতে হবে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছে। এক্ষেত্রে যা হয় দুর্বল হয়ে পড়ে, রক্ত সংবহন বাধা পায়, শিরা তরঙ্গাকারে ফুলে ওঠে, ফুলতে ফুলতে এক সময় বেলুনের মতো ফুলেফেঁপে ফেটে যায়। দিনের বেলাতেই এ ধরনের রক্তক্ষরণ জনিত মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে ধরনের ব্যথা শুরু হয়। ধাপে ধাপে তীব্রতা বাড়তে থাকে। এ ধরনের ব্যথাকে অবহেলা করা মানে মৃত্যুপথের দিকে রওনা দেওয়া। এক নতুন স্নায়ুরোগের কথা জানাচ্ছেন ব্রিটেনের চিকিৎসক ডাঃ অশোক ভার্মা। রোগটির নাম : মিকিটোকা ক্যানডিউলস ডিজঅর্ডার। প্রথমে মাথাব্যথা, তারপর মৃগী রোগীদের যেমন হয়, সেরকম ঘন ঘন মূর্ছা যাওয়া। এবার প্যাক্সিল ...
continue reading →চোখের জন্য-ডাঃ পার্থপ্রতিম; ৩১ অক্টোবর ২০০৯; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত দূরের জিনিস ঝাপসা দেখে যে ছেলেমেয়েরা তারা যদি রাতে চোখে কনটাক্ট লেন্স পরে ঘুমোয়, তাহলে তাদের চোখের ব্যাপক শুশ্রুষা হতে পারে। যে নেত্রগোলকের বিকৃতির কারণে ঝাপসা লাগে, সেই বিকৃতি দূর হয়ে নেত্রগোলক স্বাভাবিক আকৃতি নিতে পারে। দৃষ্টিশক্তি যাদের স্বাভাবিক, সেসব ছেলেমেয়ের ক্ষেত্রে সেটা হয়, কর্নিয়া দিয়ে আলোকরশ্মি ঢুকে চোখের পিছনে রেটিনায় গিয়ে ধাক্কা মারে, ছবি তৈরির সংকেত সৃষ্টি করে, ব্রেনে পাঠিয়ে দেয়। আর যেসব ছেলেমেয়ের কর্নিয়া বেশি বাঁকানো কিংবা নেত্রগোলক অতিলম্বা, সেসব ক্ষেত্রে যেটা হয়, আলোকরশ্মি সরাসরি রেটিনা ভেদ করে ঢুকতে পারে না। দূরের জিনিস ফোকাস হয় রেটিনার সামনে। ফলে সেই দৃশ্য বা কোনো বস্তুর ছবি ঝাপসা লাগে। ওভারনাইট লেন্স নামে কনটাক্ট লেন্স রাতভর চোখে থাকলে কর্নিয়ার বক্রাকৃতি আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হয়ে আসে। নেত্রগোলক তথা আইবল-ও খর্বাকৃতি পায়। উল্লেখ্য, ওভারনাইট লেন্স, দিনের বেলা যে লেন্স ব্যবহার করা হয়, তার চেয়ে একটু শক্ত ধরনের । দাঁতের ক্ষেত্রে ডেন্ট...
continue reading →ক্যানসার থেকে বাঁচতে মাছ খান; ডাঃ পার্থপ্রতিম; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত মাছ খান। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন। যাঁরা মাছ কম খান, কখনও সপ্তাহে একদিন, কখনও ১০ দিনে ১ বার, তাঁদের অন্ত্রের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা অনেক বেশি। যাঁরা সপ্তাহে তিন বা চারদিন মাছ খান, তাঁদের তুলনায় ৩ গুণ বেশি। যাঁরা নিয়মিত চাউমিন, বিরিয়ানি, বার্গার, পিজা, সসেজ ছাড়াও নানা ধরনের ভাজাভুজি গোত্রের খাবার-দাবার খান, তাঁদের থাবা বসানোর জন্য মুখিয়েই রয়েছে ক্যানসার। অতএব, হুঁশিয়ার। প্রফেসর শীলা বিংহ্যামের নেতৃত্বে কেমব্রিজের একদল গবেষক তাঁদের প্রতিবেদনে এই ফলাফল জানিয়েছেন। সতর্ক করেছেন, আগে যত মানুষ এই রোগে ভুগতেন, সেই সংখ্যাটা এখন প্রতিদিন দ্বিগুণ হয়ে চলেছে। প্রফেসর শীলার বক্তব্য, এখনও সময় আছে, যদি অন্ত্রের ক্যানসার থেকে বাঁচতে চান, তাহলে ভালো মানের মাংস অল্পস্বল্প খেতে পারেন, কিন্তু খেতেই হবে প্রচুর শাকসবজি, ফলটল। আর বেশি বেশি করে মাছ। শরীরের জন্য কার্বোহাইড্রেটও চাই, ভুলে যাবেন না। মনে রাখবেন, গরু, ভেড়া, শুয়োর, বাছুরের মাংস, হ্যাম, বেকন, সসেজ এবং ...
continue reading →ট্রাইগ্লিসারাইড বেশি ? খেজুর খান; ডাঃ পার্থপ্রতিম। ৭ নভেম্বর ২০০৯; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড নামক চর্বি বেড়ে গেছে? হার্টের রোগ, স্ট্রোকের আশঙ্কা থেকে মুক্তি পেতে রোজ কয়েকটা করে খেজুর খান। ইসরায়েল গবেষকরা জানিয়েছেন, এক মাসেই ট্রাইগ্লিসারাইড ১৫ শতাংশ হারে কমে যাবে। ধমনির গাত্রে খারাপ কোলেস্টেরলের আস্তরণ জমাও আটকাবে এই খেজুর। অসুখের পর শরীরে বল ফিরে পেতে দুধের সঙ্গে খেজুর মিশিয়ে খান। বাচ্চা, বুড়ো সবার জন্যই এই নিদান। অল্পেতেই এনার্জি-হারা হন যাঁরা, তাঁদের জন্য দুধে জ্বাল দেওয়া খেজুর দ্রুত এনার্জি জোগাতে পারে। পরিশ্রমে ক্লান্ত মানুষকে দ্রুত চাঙ্গা করতে পারে খেজুর শক্তি। আধ ঘন্টাতেই। মুটিয়ে যাচ্ছেন যাঁরা, খাবার কম খেতে চান, তাঁদের জন্য নিদান হল, খেতে বসার আগে কয়েকটা খেজুর খেয়ে নিন। কম খেলেই পেট ভরে যাবে। খেজুরে পটাসিয়াম আছে প্রচুর। সে তুলনায় সোডিয়ামের পরিমাণ নগণ্য। তাই হাই ব্লাড প্রেসারের রোগীরা নিশ্চিন্তে খেজুর খেয়ে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেন। গর্ভবতী এবং অসুস্থ মহিলাদের জন্যও খেজুর দার...
continue reading →Dr. Parthapratim. He exposes himself in such name i.e. without surname. This is his first revolt against such caste, creed and religion of so called society. Since the very boyhood he has been integrally attached with various scientific movement. He actively takes part in different Health and Science seminar bot
Read More →