নতুন ওষুধ; -ডাঃ পার্থপ্রতিম। ১০ ডিসেম্বর, ২০১১ পৃষ্ঠা-ষোলো; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যাওয়া! সাত তাড়াতাড়ি মরে যাওয়া! বয়স ৮ বছর হলেও যারা ৬৪ বছর বয়সির মতো দেখতে হয়ে যায়, সেই প্রোজেরিয়া রোগাক্রান্তদের কিছুদিন বাড়তি বেঁচে থাকার সুযোগ দেবে এন অ্যাসিটাইলসিস্টিন। লিভারের চিকিৎসায় ব্যবহার হয় ওষুধটি। পুরুষদের প্রায় সাড়ে সাত বছর আর মহিলাদের ৯ বছরের মতো আয়ু বাড়িয়ে দেবে। শরীর ধ্বংস হওয়ার গতি শ্লথ করে দিয়ে আয়ু বাড়ানোর কাজটা করবে এন-অ্যাসিটাইলসিস্টিন। ডারহাম ইউনির্ভাসিটির গবেষকরা জানিয়েছেন। স্তন ক্যানসারে হাই ব্লাড প্রেসার এবং অ্যাংজাইটি (উৎকণ্ঠা), নিয়ন্ত্রণে আনতে যে সব বিটা ব্লকার গোত্রের ওষুধ ব্যবহার করা হয়, সেইসব বিটা ব্লকার স্তন ক্যানসার ছড়িয়ে পড়া আটকাতে পারে। জার্নাল অনকোটারগেট-এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, স্তন ক্যানসারের অস্ত্রোপচার হওয়ার আগ দিয়ে বিটা ব্লকার খেয়ে চললে প্রভূত উপকার হয়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির আয়ু দীর্ঘায়িত হয়। জলদি মৃত্যুর আশঙ্কা অন্তত ৭০ শতাংশ কমে যায়। এছাড়াও গবেষ...
continue reading →চিনি কম খান; -ডাঃ পার্থপ্রতিম; ১০ জুলাই ২০১০; পৃষ্ঠা- নয়; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত বেশি চিনি খেতে যাবেন না। যাঁরা নিয়মিত বেশি চিনি খেতে অভ্যস্থ, তাঁদের হার্টের রোগভোগ হওয়ার আশঙ্কা। অনেকেই আছেন দুধে বেশি চিনি খান, অতিরিক্ত চিনি সমৃদ্ধ খাবার বেশি খেয়ে চলেন। তাঁদের জন্যই এই হুঁশিয়ারি। আমেরিকার ইমোরি স্কুল অফ মেডিসিনের গবেষকরা জানিয়েছেন। গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত জার্নাল অফ দি আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনে। এতে বলা হয়েছে, বেশি ফ্যাট তথা চর্বিযুক্ত খাবার খেলে যেমন ট্রাইগ্লিসারাইড এবং খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে যায়, তেমনই ক্ষতি হয় বেশি চিনি খেলে। চিকিৎসকদের বক্তব্য, চায়ে বা দুধে যাঁরা চিনি খান তাঁরা তিন থেকে চার চা-চামচের মধ্যে চিনি খাওয়া সীমাবদ্ধ রাখুন। ফলের চিনিতে মধ্যকর্ণে সংক্রমণ/প্রদাহ হয় যে ধরনের ব্যাকটিরিয়ার বদমায়েশিতে, সেইসব ব্যাকটিরিয়াদের শ্রীবৃদ্ধি ৩০ শতাংশ পর্যন্ত আটকে দিতে পারে ফলের মধ্যে থাকা চিনি। বস্টনের চিলড্রেন্স হসপিটালে ফলের চিনি তথা জাইলিটল সিরাপ দিনে তিনবার ১২ সপ্তাহ ধরে টানা ব্যবহার করে...
continue reading →অজীর্ণকে হারান; ডাঃ পার্থপ্রতিম; ২০ মার্চ ২০১০; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত অজীর্ণ অর্থাৎ বদহজম তথা অগ্নিমান্দ্যে ধারাবাহিক ভোগান্তির মোকাবিলায় আলুর রস বানিয়ে সঙ্গে সঙ্গে খান। প্রতিদিন সকালে প্রাতরাশের আধঘন্টা আগে ১০০ মিলিলিটার আলুর রস এবং প্রতিদিন রাতে শয্যাগত হওয়ার আগে একই পরিমাণ আলুর রস এবং প্রতিদিন রাতে শয্যাগত হওয়ার আগে একই পরিমাণ আলুর রস খেয়ে ঘুমোতে যান। এক সপ্তাহ খেলেই ফল পাবেন। জার্মানি এবং অস্ট্রেলিয়ার ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২ সপ্তাহ বা তারও বেশিদিন ধরে অজীর্ণ রোগে ভোগা ৪০ জনের উপর আলুর রসে উপসর্গ উপশমের প্রভাব পরীক্ষা চালানো হয়। দেখা গেছে, ২০ শতাংশ অজীর্ণ রোগী পুরোপুরি নিস্কৃতি পেয়েছেন। প্রায় ৫০ শতাংশ অনেকটাই আরাম পেয়েছেন। দুই তৃতীয়াংশ অল্প হলেও উপকার পেয়েছেন। বিজ্ঞানীদের বক্তব্য, অ্যালকালয়েড নামে যে যৌগটি আলুতে থাকে, সেটাই অ্যাসিডের মোকাবিলা করে। পিলে আয়ু বাড়ে জীবনের নানা পর্বে যাঁরা জন্ম নিরোধক পিল খেয়েছেন বা এখনও খাচ্ছেন তাঁদের হার্টের রোগভোগ বা ক্যানসার বা অন্য কোনো রোগে আগেভাগে আচমকা মৃত্যুর আশঙ্কা ...
continue reading →অ্যাসপিরিন বাঁচায়; -ডাঃ পার্থপ্রতিম; ৭ অক্টোবর ২০০৬; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক আটকাতে অ্যাসপিরিন খুবই উপকারী ওষুধ। ডিসপিরিন বা ইকোস্পিরিন নামে পাবেন। ইকোস্পিরিন পাওয়া যায় ৭৫ এবং ১৫০ মিলিগ্রামের ট্যাবলেট হিসেবে। এক পাতায় বারোটা করে থাকে। নামী ওষুধ হলেও এটির দাম একদমই কম। রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য অ্যাসপিরিন দারুণ কার্যকরী ভূমিকা নিয়ে থাকে। চিকিৎসকদের আক্ষেপ, এই পিলটি যে হারে ব্যবহার হওয়া উচিত, সে হারে ব্যবহার হয় না। পরিবর্তে অনেক কম গুণসম্পন্ন বেশি দামের ওষুধ বেশি বিক্রি হয়। দিল্লির ফরটিস হসপিটালের হৃদরোগ বিভাগের অধিকর্তা উপেন্দ্র কাউল জানাচ্ছেন, রক্ত জমাট বেঁধে যখন হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক হওয়ার উপক্রম হয়, তখন সেই জমাট রক্তকে অ্যাসপিরিন তরল করে দেয়, ব্যাপারটা সেরকম নয়। অ্যাসপিরিন যেটা করে, রক্তের লাগাতার জমাট বাঁধাকে রুখে দেয়। হসপিটালে বা নার্সিংহোমে নিয়ে যেতে যেতে যে সময় লাগে, তার মধ্যে অনেক বড়ো ক্ষতি হয়ে যায়। তাই বুকে ব্যথা বা হার্ট অ্যাটাকের উপক্রম হয়েছে বোঝামাত্রই সংশ্লিষ্ট ব্যক্...
continue reading →ছিল মেয়ে হল ছেলে; -ডাঃ পার্থপ্রতিম; ২৬ জুন ২০১০ পৃষ্ঠা- নয়; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত জন্মে ছিল মেয়ে হয়ে। কিন্তু জন্মানোর ৭ মাস পর থেকে দেখা যেতে লাগল, শিশুর জননাঙ্গে ধীরে ধীরে অস্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটে চলেছে। বয়স যখন ৫ পেরিয়ে গেছে, তখন রায়বেরিলির সেই মেয়েকে নিয়ে চিকিৎসকের কাছে দৌড়লেন বাবা-মা। শেষমেশ মেয়েটিকে পাঠানো হয় লখনউয়ের ছত্রপতি শাহুজি মহারাজ মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে। শিশু শল্যবিভাগের প্রফেসর (ডাঃ) এস এন কুরিল জানাচ্ছেন, আমরা প্রথমে মেয়েটির হরমোন প্রোফাইল এবং কারিওটাইপিং করালাম। তাতে বুঝতে পারলাম মেয়েটি আসলে ছেলেই। ওর মেয়ে জননাঙ্গ যথার্থ বিকশিত হয় নি। অন্যদিকে, ওর শরীরে পুরুষাঙ্গও রয়েছে। এরপর তিন পর্যায়ের অস্ত্রোপ্রচার চালানো হয়। প্রথমে পুরুষাঙ্গটির যথাযথ অবস্থান নিশ্চিত করা এবং সেটির স্বাভাবিক বৃদ্ধি যাতে ঘটে, তার জন্য অস্ত্রোপ্রচার করা হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে পুরুষাঙ্গটির আকৃতি ঠিকঠাক করে দেওয়ার জন্য অস্ত্রোপ্রচার করা হয়। তৃতীয় পর্যায়ের অস্ত্রোপ্রচারে পুরুষাঙ্গের মধ্যে প্রস্রাব-নলি তৈরি করা হয়...
continue reading →মাইগ্রেনে বোটোক্স; -ডাঃ পার্থপ্রতিম; ২১ জানুয়ারি ২০০৬; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত মাইগ্রেনে খুব কষ্ট পাচ্ছেন যাঁরা, তাঁদের উপর বটুলিনাম টক্সিন টাইপ এ ইঞ্জেকশন ব্যবহার হচ্ছে দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সে। স্নায়ুর এই ভয়ানক রোগের ভোগান্তি থেকে স্বস্তি দিচ্ছে, বোটোক্সের মূল উপাদান। ইঞ্জেকশনের দাম পড়ছে পনেরো হাজার টাকা। একবার ইঞ্জেকশন নিলে ৬ মাস নিশ্চিন্ত। ভারতীয় কোম্পানিগুলি এই ওষুধ তৈরি করতে শুরু করলে দাম অনেকটাই কমবে। কেন ম্যালেরিয়া মহাদেব প্রধানমন্ত্রীর কাছে হাজির। বলছেন, পুরুলিয়ার টেররিস্টদের দাপাদাপি কিছুতেই বন্ধ করা যাচ্ছে না। একদল সন্ত্রাসবাদীদের খতম করতে না করতেই আরেক দল সন্ত্রাসবাদী হানা দিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বললেন, তা বাবা ভোলেনাথ আমি কি ধরনের সাহায্য করতে পারি? মহাদেব বললেন, আমার সোলফ্যাক চাই। প্রধানমন্ত্রী বলে উঠলেন, হোয়াট? মহাদেব ফের গম্ভীর কন্ঠে বলে উঠলেন, জার্মানির তৈরি সোলফ্যাক হল, ফাস্ট অ্যাকটিং নিউ জেনারেশন বুলেট। এটা ছাড়া পুরুলিয়ার টেররিস্টদের কিছুতেই দমন করা যাবে না। ম...
continue reading →Dr. Parthapratim. He exposes himself in such name i.e. without surname. This is his first revolt against such caste, creed and religion of so called society. Since the very boyhood he has been integrally attached with various scientific movement. He actively takes part in different Health and Science seminar bot
Read More →