কমলার আরো; -ডাঃ পার্থপ্রতিম; ২৯ জানুয়ারি ২০০৫; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত হাইপারটেনশন রুখতে কমলালেবু খান। রস করেও খেতে পারেন। পৃথিবীর ২৬ শতাংশ মানুষ হাইপারটেনসন রোগে ভুগছেন। হাইপারটেনসনে ভোগেন যাঁরা, তাঁদের ৫০ শতাংশ মারা যান স্ট্রোকে। হার্ট অ্যাটাকে যাঁরা মারা যান, তাঁদের প্রতি ৪ জনের একজন মারা যান হাইপারটেনসনের কারণে। গর্ভের শিশুর জন্মগত ত্রুটি আটকাতে ভাবী মাকে ফোলিক অ্যাসিড সুপারিশ করা হয় হামেশাই। কমলালেবু সেই ফোলিক অ্যাসিডের ভান্ডার । শুধু কমলা লেবুই নয়, খেতে হবে সবুজ শাকসবজিও। ভাবী মা এবং উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন যাঁরা, দু-দলের জন্যই এই সুপারিশ। ফোলিক অ্যাসিডে ফোলেট থাকে। সেই ফোলেট রক্ত চলাচল প্রক্রিয়াকে তন্দুরস্ত করে। দিনে একটা করে প্রমাণ সাইজের কমলা খান। ছোটো সাইজের হলে দুটো। বস্টনের ব্রিগহাম অ্যান্ড উওমেনস হসপিটালে লাগাতার পর্যবেক্ষণের পর এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন একদল গবেষক। এই গবেষণা কর্মের নেতৃত্বে ছিলেন চিকিৎসাবিজ্ঞানী জন ফরম্যান। আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে এ নিয়ে প্রতিবেদন বেরিয়েছে। উল...
continue reading →খাওয়ার সোডায় কিডনির শুশ্রুষা ; -ডাঃ পার্থপ্রতিম; ২৫ জুলাই ২০০৯ পৃষ্ঠা সংখ্যা নয়; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত কিডনির অসুখ, কিডনি নিষ্ক্রিয় হয়ে ডায়ালিসিস নিতে হবে এমন অবস্থা? বাঁচাবে খাওয়ার সোডা ওরফে বেকিং সোডা ওরফে সোডিয়াম বাই কার্বোনেট। নিয়মিত নির্ধারিত মাত্রায় সোডিয়াম বাই কার্বোনেট খাইয়ে গেলে কিডনির ভোগান্তি যেমন আটকে দেওয়া যাবে, তেমনই একটা সময় গিয়ে ডায়ালিসিস তথা ঝিল্লিস্রবণের দরকার হবে না। স্বাভাবিক জীবনে ফিরবেন রোগী। ব্রিটিশ বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার। গবেষকদলের প্রধান তথা রয়্যাল লন্ডন হসপিটালের রেনাল মেডিসিনের প্রফেসর ডাঃ মাগদি ইয়াকুবু জানিয়েছেন, ‘আমরা একরকম অবাকই হয়ে গিয়েছি যে বেকিং সোডায় কিডনির রোগভোগ এভাবে সামাল দেওয়া যায়। কিডনির সমস্যায় যাঁরা ভোগেন, তাঁদের ভোগান্তি হয় মূলত বাই কার্বোনেট খামতির কারণে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলে মেটাবলিক অ্যাসিডোসিস। ধারাবাহিক কিডনির রোগ এবং মেটাবলিক অ্যাসিডোসিসের গুরুতর ভোগান্তি চলছিল যাঁদের এরকম ১৩৪ জনের উপর প্রয়োগ পরীক্ষা চালিয়ে দেখলাম, দারুণ ফল। আমরা এক ব...
continue reading →ইউরিক অ্যাসিড কমবে, সুগারও; -ডাঃ পার্থপ্রতিম; ১১ জুলাই ২০০৯; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাধিক্য? পা ফুলেছে? গমপাতার রস নিয়মিত খেয়ে যান। দিনে দুবার সকাল/ সন্ধে। পারলে পাশাপাশি অন্য খাবার কমিয়ে ফলের রসও খান। এক মাস যেতে না যেতেই দেখুন ইউরিক অ্যাসিডের বাড়াবাড়ি বন্ধ। কতটা করে খাবেন? প্রতিবারে অন্তত দুই টেবিল চামচ পরিমাণ। মাথায় রাখবেন, হুইটগ্রাস পাউডার, ট্যাবলেটও পাওয়া যায়। গমপাতার রসের বিকল্প। তার আগে এই লেখাটা পুরো পড়ে ফেলুন। মুটিয়ে গেছেন? ওজন কমাতে, খাওয়া কমাতেই মুখ ব্যাজার? কুছ পরোয়া নেই। নিয়মিত গমপাতার রস খান। খিদে কমবে, শরীর সব ধরনের প্রাকৃতিক পুষ্টি পাবে। শরীরে পুষ্টি উপাদানের ভারসাম্য ফিরবে, ফ্যাট গলবে, ওজন কমবে। অ্যানিমিয়ায় ভুগছেন? গমঘাসের রস করে খান। নিয়মিত। অ্যানিমিয়া থেকে মুক্তি পাবেন। যোনিপথে দুর্গন্ধ? গমপাতার রসে নিষ্কৃতি মিলবে। আর্থ্রাইটিসের ভোগান্তি থেকে বাঁচবেন। হুইটগ্রাস পাউডার খাইয়ে সুগার কাউন্ট ৪২৫ থেকে ৩৬৫- তে নিয়ে যাওয়া গেছে ৮ দিনে। ১৫ দিনে সুগার কাউন্ট নামিয়ে ফেলা গেছে ২৮২-তে। ৬ সপ্তাহ ...
continue reading →হাসলেই হল!; -ডাঃ পার্থপ্রতিম; ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত কোনো কারণে যদি হি হি. খিল খিল, ফিক ফিক করে হেসে ওঠেন, তাহলেই হল, শরীরটা সেখানেই ঢলে পড়ে। নিঃসাড় তথা অচেতন হয়ে পড়ে থাকবে শরীর। দু-মিনিটের মতো। ফের আপনাআপনিই ঠিক হয়ে যাবে। অচেতন হয়ে পড়ে থাকা অবস্থায় চোখে কিছু দেখতে পান না ঠিকই, কিন্তু চারপাশে কী ঘটতে চলেছে, তা শুনতে পান পরিষ্কার। মাংসপেশির দুর্বলতার কারণে এমন হয়, যেটা হয়েছে এই মেয়ে কেন আন্ডারউডের। ২০ বছর বয়সি কেন যদি জোরে হেসে ওঠেন, তাহলে ওঁর মুখের মাংসপেশিগুলো ঢিলে হয়ে আসতে থাকে, এরপর এলিয়ে পড়ে শরীরটা। একে বলে ক্যাটাপ্লেক্সি। লিসেস্টারশায়ারের মেয়ে কেনের এমনও দিন গেছে, দিনে চল্লিশ বারেরও বেশি এভাবে এলিয়ে পড়েছেন। এখন চিকিৎসার পর এলিয়ে পড়াটা অনেক কমেছে। লিসেস্টার জেনারেল হসপিটালের চিকিৎসক অ্যানড্রু হল জানিয়েছেন, যাঁরা নারকোলেপ্সিতে ভোগেন, তাঁদের এরকম হয়। হওয়ার কারণ, ব্রেনের যে অংশ মানুষকে জাগিয়ে রাখে এবং ঘুম পাড়ায় সেই অংশের ত্রুটি। ক্যাটাপ্লেক্সি-র আক্রমণের জেরে কথা জড়িয়ে যায়, চোখে দেখা যায় না, কিন্ত...
continue reading →রং বদলায়; ডাঃ পার্থপ্রতিম; ৩ জুলাই ২০১০; পৃষ্ঠা- তিন; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত যেসব দানাশস্য দুধে ফেলে খাবার সময় দুধের রং পালটে যায়, সেইসব খাবার এড়িয়ে চলুন। দুধের রং পালটে যাচ্ছে মানেই বুঝবেন, ওইসব খাবার নানা ধরনের রাসায়নিকে ব্যাপক প্রক্রিয়াকরণের পর বাজারজাত করা হয়েছে। এইসব কেমিক্যাল অ্যাডটিভ ব্যবহার করা হয় ক্রেতার কাছে খাবারটিকে নানা আকর্ষণীয় রঙে হাজির করার জন্য। সংশ্লিষ্ট খাদ্যসামগ্রী যাতে দীর্ঘদিন দোকানের তাকে রেখে বিক্রি করা যায়, সেজন্যও কেমিক্যাল অ্যাডিটিভ ব্যবহার করা হয়। চেতনাই থাকে না গর্ভস্থ সন্তান যখন ২৪ সপ্তাহের তখন সেই ভ্রুণ একেবারেই অচেতন এবং শান্ত সমাহিত থাকে। ওই বয়সি ভ্রুণের ব্যথা বোঝার মতো অনুভূতি তৈরি হয় না। কারণ এই বয়সে মস্তিষ্কের মধ্যে স্নায়ু সংযোগ সেভাবে তৈরিই হয় না, ফলে ব্যথার অনুভূতি বাহিতই হতে পারে না। জানিয়ে দিলেন ব্রিটেনের দি রয়্যাল কলেজ অফ অবস্টেস্ট্রেসিয়ানস অ্যান্ড গাইনিকলজিস্টসের চিকিৎসক- বিজ্ঞানীরা। উল্লেখ্য, ব্রিটেনের আইনসভার একদল সদস্য গর্ভপাত করানোর ক্ষেত্রে ভ্রুণের বয়সসীমা ২৪ সপ...
continue reading →ডায়াবেটিক?-ডাঃ পার্থপ্রতিম; ১৭ই এপ্রিল২০১০;উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত টাইপ টু ডায়াবেটিসে ভুগছেন? যিনি আপনার চিকিৎসা করছেন, তিনি হয়তো জানেনই না যে টেসটসটারোন নামক পুরুষ হরমোনের খামতিতে এই ভোগান্তি। যদি টেসটসটারোন হরমোন সত্যিই কমে গিয়ে থাকে, তাহলে আপনাকে টেসটসটারোন জেল/ প্যাচের শুশ্রষা নিতে হবে। সোজা কথায়, টেসটসটারোন দিয়ে চিকিৎসা করাতে হবে। তাতে ওজন কমবে। শারীরিক ধকল নেওয়ার ক্ষমতা বাড়বে। পুরুষাঙ্গ ফের দৃঢ়তা পাবে। ভায়াগ্রাতেও যখন সাফল্য মিলছিল না, তখন টেসটসটারোন চিকিৎসা হল গিয়ে সব সেরা চিকিৎসা। টেসটসটারোনের শুশ্রুষায় ব্লাড প্রেসার কমবে। খারাপ কোলেস্টেরলও। সুগার নিয়ন্ত্রণে আসবে। এই প্রতিবেদনের সঙ্গে ছাপা হল যে শিক্ষকের ছবি, সেই চালর্স লসনের তলপেটে জমা ৪ ইঞ্চি মেদ ঝরিয়ে দেওয়া গেছে দু-মাসের মধ্যেই। টেসটসটারোন চিকিৎসায়। জানিয়েছেন ওঁর চিকিৎসক ডেভিড এডওয়ার্ডস। অক্সফোর্ডের এই ডাক্তারবাবু এরকম অনেকেরই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে এনেছেন টেসটসটারোন শ্রশ্রুষায়। উল্লেখ্য, গত বছর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বার্নসলি হসপিটালের এন...
continue reading →Dr. Parthapratim. He exposes himself in such name i.e. without surname. This is his first revolt against such caste, creed and religion of so called society. Since the very boyhood he has been integrally attached with various scientific movement. He actively takes part in different Health and Science seminar bot
Read More →