উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় ২৩ই নভেম্বর ২০০৯ তারিখে ১০ নং পাতায় প্রকাশিত “ যখন একা একা কেউ কোন স্বপ্ন দেখে তা হয়তো বা স্বপ্নই থেকে যায়; কিন্তু বহু মানুষ যখন একসাথে মিলে একই স্বপ্ন দেখে তখন তার কিছুটা হলেও বাস্তব রূপ পায়..” -আবেগ জড়ানো গলায় এই কথাগুলিই বলে গেলেন শ্রীমতি ছন্দা দাস; অধ্যক্ষা বিন্নাগুড়ি আর্মি পাবলিক স্কুল। জলপাইগুড়ি জেলার বানারহাট থানায় বিন্নাগুড়ি। পূর্বভারতের অন্যতম আর্মি ক্যান্টনমেন্ট বা সেনানগর। রাজকীয় সিংহদুয়ারে নিরাপত্তার বেষ্টনী পেরিয়ে ভেতরে ঢুকলেই এক অচীন নগর। ঝাঁ-চকচকে প্রশস্ত পথ, নিখুঁত দেখভাল। সবসময়ই রঙচঙে। সারিবাঁধা একতল- দ্বিতল আর্মি কোয়াটারগুলির মাঝে অনেক ফাঁকা জায়গা। অজস্র মহীরুহ সবুজে শ্যামল করে তুলেছে এই মায়াবী নগরকে। কিছুদূর পর পর সুন্দর সাজানো ট্রফিক আইল্যান্ড। সেখানেও আধুনিক স্থাপত্যের মনকাড়া নিদর্শন। হাজার হাজার সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্প রাতটা দিন করে দেয় । ...
continue reading →বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ইলেট্রনিক্সের ভেল্কি; ডাঃ পার্থপ্রতিম। ৯ই মার্চ, ১৯৯২(সোমবার) দৈনিক বসুমতী পত্রিকায় প্রকাশিত বুশ-সাদ্দাম লড়াইয়ের পর বছর ঘুরতে না ঘুরতেই আবার যুদ্ধ বেঁধে গেল অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের মাটিতে। যে যার রণকৌশল নিয়ে এগিয়ে চলছে। যুদ্ধ নয়, বিশ্বযুদ্ধ বলাই ভালো। পৃথিবীর মানচিত্রের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসেছে নয়টি সেনা-বাহিনী। অস্ত্রভান্ডারে স্কাড, পেট্রিয়ট, হ্যারিকেন বোমা নেই। আছে লেগ কাটার, মিডিয়াম পেস, বউন্সার, হুক, কভার ড্রাইভ, স্টেট ড্রাইভ.....আরো কত কী। ইরাকী যুদ্ধ আমেরিকাবাসীরা সরাসরি দেখেছিলেন-সি এন এন দূরদর্শনের দৌলতে। এবারে বিশ্ববাসীর চোখের সামনে এ বিশ্ব যুদ্ধের জীবন্ত কভারেজ তুলে ধরেছে চ্যানেল নাইন। হ্যাঁ, পঞ্চম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ইলেকট্রনিক্স ভেল্কি দেখাচ্ছে মিঃ ক্যারি প্যাকারের চ্যানেল-৯। পিচের কাছে মাইক্রোফোন তো আগেই ছিল। এবার এদের সর্বাধুনিক সংযোজন ‘স্ট্যাম্প কাম’। জাপানী সোনি কোম্পানীর তৈরি লিপস্টিক সাইজের ছোট্ট ক্যামেরা দুটি দু’পাশের মিডিল স্ট্যাম্পের ভেতরে লুকিয়ে থেকে সবসময় ন...
continue reading →‘ওভারল্যান্ড’ পত্রিকায় ১৫ জানুয়ারি ১৯৯২ (বুধবার) প্রকাশিত যদি প্রশ্ন করা হয় কোন সাল লিপ-ইয়ার হবে? সবাই বলবে ‘এতো খুবই সহজ ব্যাপার, কোনও বছরের সংখ্যা চার দিয়ে বিভাজ্য হলেই বছরটি লিপ-ইয়ার হবে। অর্থাৎ সে বছরের ফেব্রুয়ারি মাসটি ২৮ দিনের পরিবর্তে হবে ২৯ দিনে।’ কথাটি আংশিক সত্য হলেও পুরোপুরি সত্য নয়, কারণ ১৭০০, ১৮০০ ও ১৯০০ সালের সংখ্যা চার দিয়ে বিভাজ্য হওয়া সত্ত্বেও বছরগুলি অধিবর্ষ হয়নি। এইসব অদ্ভুত ব্যাপারের কারণ হলো- দিন, মা...
continue reading →যযাতি নারী হলে ইতিহাস অন্যরকম হতো; ডাঃ পার্থপ্রতিম; জুন সংখ্যা ২০০৬; পৃষ্টা- ৮৭ 'তথ্যকেন্দ্র' পত্রিকাতে প্রকাশিত নদীর ঢেউ-এর মতো নারীর যৌবন দ্রুত বয়ে যায়। ফেরে না। কিন্তু বয়ে যাওয়া যৌবনকে যদি সমুদ্রের ঢেউ-এর মতো ফিরিয়ে আনা যায়! কিংবা ধরে রাখা যায় বদ্ধ জলাশয়ের মতো? প্রায় অবিশ্বাস্য সেই চিকিৎসার কথা শোনাচ্ছেন -ডা.পার্থপ্রতিম। কালের সঙ্গে সঙ্গে সব কিছুই ক্ষয় হতে থাকে। আমাদের এই নরদেহও প্রকৃতির এই অমোঘ নিয়মের বাইরে নয়। আমরা ধরার বুকে ধরা দেওয়ার পর থেকে দেহের মধ্যে চলতে থাকে বিভিন্ন পরিবর্তন। শৈশব-কৈশোর পেরিয়ে আমরা চলতে থাকি বার্ধক্যের অভিমুখে। নারীদেহে যখন বার্ধক্য আসে, তখন বেশ কিছু লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখা যায়। সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা শেষ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রজঃস্রাব। ইংরেজিতে যাকে বলে ‘মেনোপজ’। এই সময় শরীরের ভেতরে থাকা বিভিন্ন হরমোন্যাল গ্রন্থগুলি তাদের কাজকারবার পালটে ফেলে। ডিম্বাশয় বা ওভারি থেকে বেরিয়ে আসা ইস্ট্রোজেন হরমোনের ক্ষরণ খুবই কমে যায়। দেখা দেয় বিভিন্ন উপসর্গ। কান, মাথা ঝাঁ ঝাঁ করা হঠাৎ করে গরম হলকার অনু...
continue reading →Dr. Parthapratim. He exposes himself in such name i.e. without surname. This is his first revolt against such caste, creed and religion of so called society. Since the very boyhood he has been integrally attached with various scientific movement. He actively takes part in different Health and Science seminar bot
Read More →