বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের সম্মান ডাঃ পার্থপ্রতিমকে; ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০২, পৃষ্টা- তিন; দৈনিক বসুমতী পত্রিকায় প্রকাশিত আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৩টায় যাদবপুরের ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব কেমিকেল বায়োলজি’র প্রেক্ষাগৃহে ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বিশিষ্ট বিজ্ঞান কর্মী ও চিকিৎসক ডাঃ পার্থপ্রতিমকে ‘জাতীয় বিজ্ঞান দিবস পুরস্কার’-এ সম্মানিত করা হবে। ডাঃ পার্থপ্রতিম বিজ্ঞানভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান ‘ডুয়ার্স এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড অ্যাডভান্সমেন্ট রিভেলি (ডিয়ার)’-র প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ডুয়ার্সের জনমানসে স্বাস্থ্য, পরিবেশ, কুসংস্কার ইত্যাদি বিভিন্ন সময়ে ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে সমাজ সচেতনতামূলক কাজ করে চলেছেন। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তিনি নিয়মিত বিজ্ঞান লেখক। বহুবার অংশ নিয়েছেন আকাশবাণীর বিজ্ঞান অনুষ্ঠানে। ১৯৯১ ও ’৯২ পরপর দু’বছর তিনি ছিলেন সর্বভারতীয় বিজ্ঞান ক্লাব সন্মেলনের মুখ্য আহ্বায়ক। সম্পাদনা করেছেন ‘পাসপোর্ট’ পত্রিকার। তাঁর লেখা ‘হৃদয়ের কথা’ ...
continue reading →প্রায় চার দশক আগে আকাশগঙ্গার বালুচর ধরে শুরু তার পথচলা । দিক চক্রবাল দিয়েছিল মায়াভরা ছায়া ছায়া আদুরে আলাপ। অনেক আকাশ তাদের তারকা- রবি- শশী নিয়ে আলোকময় ক’রে রেখেছে একলা পথিকের চলার পথ। সেই সূর্যস্নাত যাত্রাপথের গোধূলিবেলায়; পথিক মনের সিংহাবলোকন। আড্ডা উৎসারিত ব্যতিক্রমী জীবনের সে উপাখ্যান- আজ অক্ষরবন্দী। সম্পাদনা- অনুপম আচার্য; আইনজীবী উচ্চন্যায়ালয়, কোলকাতা। উচ্চতম ন্যায়ালয়; নিউদিল্লী। গ্রন্থনা- উৎপল মৈত্র; কোলকাতা। গীতিকাব্য অন্য আর দশটা বাঙালী ছেলে- ছোকরার মত তিনি কবিতা লিখেছেন কিশোর যুবক বয়স থেকেই। তবে, সংখ্যায় খুব বেশি না হলেও তিনি মাঝে মধ্যে তা লিখে চলেন। তার অন্তমিল কবিতা বহু মানুষের মন জয় করেছে। কখনও অনু- কবিতা, কখনও দীর্ঘ- কবিতা ছন্দের বন্ধনে তার কলম থেকে উৎসারিত হয়েছে। তার কাব্য সাহিত্যে সবসময় ঘুরে ফিরে এসেছে পিছিয়ে পড়া মানুষের কথা। তার বেশিরভাগ কবিতার পটভুমি তার ভালোবাসার ডুয়ার্স। এর পাশাপাশি বিশ্বজনীনতাও শব্দময় হয়েছে তার লেখনীতে। তিনি নিজেও কবিতার নিমগ্ন পাঠক। বহু কবির কবিতার ছন্দবদ্ধ লাইন তিনি আলাপচারিতায় যখ...
continue reading →অন্য জেহাদ; ২৪ ডিসেম্বর ২০০২ মঙ্গলবার পৃষ্ঠা ১১; আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত জাতি-ধর্ম-বর্ণবাদের বিরুদ্ধে এটাই তাঁর জেহাদ। ডাঃ পার্থপ্রতিম নামেই তিনি নিজের পরিচয় দেন। কৈশোর থেকেই বিজ্ঞান আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। বহুবার অংশ নিয়েছেন পূর্ব ভারতীয় ও সর্বভারতীয় বিজ্ঞান শিবিরে। রাষ্ট্রপতি প্রশংসাও পেয়েছেন। পেশায় চিকিৎসক। নেশায় অভিজ্ঞ মালি, ফটোগ্রাফার, শিল্পীও। তাঁর স্কেচ ও ছবি ছেপেছে বিভিন্ন পত্রিকা। প্রকাশিত হয়েছে তাঁর প্রবন্ধ-নিবন্ধ। ভালই তাল মেলাতে পারেন তবলা-খোলে। অংশ নিয়েছেন আকাশবাণীর অনুষ্ঠানে। সম্পাদনা করেছেন পত্রিকা। পার্থপ্রতিমের লেখা হৃদরোগ সংক্রান্ত বই ‘হৃদয়ের কথা’ প্রকাশিত হয়েছে। আবার কম্পিউটারে তৈরি করেন সুন্দর সুন্দর স্লাইড, দূরবিনে চোখ রেখে রাতভর দেখেন অরুন্ধতী, স্বাতী-সপ্তর্ষির খেলা। ঝুলিতে পুরেছেন এন সি ই আর টি-র মেধা পুরস্কার, জাতীয় বিজ্ঞান দিবস পুরস্কার, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের যুব কল্যাণ দফতরের ‘ক্রিয়েটিভ অ্যাওয়ার্ড’, দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশনের বিজ্ঞান পুরস্কার। এই মানুষটি বর...
continue reading →প্রায় চার দশক আগে আকাশগঙ্গার বালুচর ধরে শুরু তার পথচলা । দিক চক্রবাল দিয়েছিল মায়াভরা ছায়া ছায়া আদুরে আলাপ। অনেক আকাশ তাদের তারকা- রবি- শশী নিয়ে আলোকময় ক’রে রেখেছে একলা পথিকের চলার পথ। সেই সূর্যস্নাত যাত্রাপথের গোধূলিবেলায়; পথিক মনের সিংহাবলোকন। আড্ডা উৎসারিত ব্যতিক্রমী জীবনের সে উপাখ্যান- আজ অক্ষরবন্দী। সম্পাদনা- অনুপম আচার্য; আইনজীবী উচ্চন্যায়ালয়, কোলকাতা। উচ্চতম ন্যায়ালয়; নিউদিল্লী। গ্রন্থনা- উৎপল মৈত্র; কোলকাতা। হৃদয়ের কথা তার বাবা, মাসি, মামা, আরো কয়েক নিকটজন মারা গেছেন হার্টের রোগে। জ্যাঠামশাই সুকুমার বসু অপরিণত বয়সে হৃদরোগে পাড়ি দেন অমৃতলোকে। স্ত্রী, তিন কন্যা ও গর্ভস্থ এক পুত্রকে রেখে যান ধরার বুকে। বেদনা বিধুর থেকে বহু কালজয়ী গান- সঙ্গীত- কাব্য-উপন্যাস সৃষ্টি হয়েছে। এ কোনো নতুন কিছু নয়; অতীত থেকে বর্তমান, এ ধারা নিত্য বহমান। এক্ষেত্রে একেবারে ব্যতিক্রমী ঘটনা ঘটলো। চিকিৎসা বিজ্ঞান। তার মনস্তাপ ফুল হয়ে ঝরে পড়লো সাদা কাগজে, কালো হরফে; হার্টের রোগ নিয়ে বই লেখা শুরু করলেন ডাঃ পার্থপ্রতিম। তার প্রথম বই ‘হৃদবিজ্ঞান’ ...
continue reading →Dr. Parthapratim. He exposes himself in such name i.e. without surname. This is his first revolt against such caste, creed and religion of so called society. Since the very boyhood he has been integrally attached with various scientific movement. He actively takes part in different Health and Science seminar bot
Read More →