ডায়াবেটিসের মোকাবিলায় ই-বুক; অরুণাংশু মৈত্র; ১১ শে মার্চ ২০১৬; উত্তরের সারাদিন পত্রিকায় প্রকাশিত ১০ মার্চ: সঙ্গে স্মার্ট ফোন থাকলেই চলতে ফিরতে এবার ডায়াবেটিকের চিকিৎসা সম্পর্কে আপনিও অবহিত হতে পারবেন। ডায়াবেটিক রোগের মোকাবিলায় এই প্রথম বাংলা ভাষায় অনলাইনে ই-বুক প্রকাশ করলেন ডুয়ার্সের বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ পার্থপ্রতিম। বাংলাদেশের পর এই রাজ্যে উত্তরবঙ্গের মতো প্রান্তিক শহরে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিজের এই রোগ মোকাবিলায় সবধরনের সদুত্তর পেয়ে যাবেন। অধিকাংশ সুগারের রোগীই নিজের খাবারের আগে খালি পেটে, খাবারের পরে রক্ত পরীক্ষা করার নির্দিষ্ট সময় নিয়ে বিভ্রান্ত থাকেন। এমনকী একই রোগীর পৃথক দুটি ল্যাবে রক্ত পরীক্ষার পর পৃথক রিপোর্ট কেন হয়। ভাত খাবেন নাকি রুটি, খালি পায়ে নাকি সবসময় চপ্পল পরে থাকতে হবে। কী কী খাবেন, রোগের লক্ষণ কি, এই সমস্ত বিষয় নিয়ে প্রায়শই ধন্দে থাকেন। সেক্ষেত্রে কি করা উচিত তাও এই ই-বুকে বাতলেছেন ডাঃ পার্থপ্রতিম। এই ই-বুকে রোগী খুব সহজেই এই রোগের চিকিৎসা কোথায় হয়, অ্যালোপ্যাথি, হোমিওপ্যাথি, বায়োকেম, আয়ুর্বেদ ...
continue reading →ডায়াবেটিসের মোকাবিলায় সচেতনার পদক্ষেপ -ডাঃ দেবাশিস কর্মকার; ৯ ই মার্চ, ২০১৪; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত এই বিশ্বে প্রতি মিনিটে ছয়জন রোগী মারা যান ডায়াবেটিসের জটিলতায়। আজ বিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা আনুমানিক ১৭ কোটি ৫৯ লক্ষ। আমাদের এই দেশে বর্তমানে প্রায় ৩ কোটি ৫২ লক্ষ মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের পরিসংখ্যান অনুসারে ২০২৫ সালে আমাদের ভারত হবে বিশ্ব ডায়াবেটিসের রাজধানী। তাই ডায়াবেটিস নিয়ে জনসচেতনার সময় এসেছে। সে কারণে ডাঃ পার্থপ্রতিম লিখেছেন এক ভিন্নধর্মী বই ‘ডায়াবেটিসের মোকাবিলায়’। কী হলে, কী করবেন- এমন নিদান নয়। রোগের কারণ কী ও কী করবেন? এই বইটিতে ডায়াবেটিসের লক্ষণ, তার রকমফের, রোগের বিভিন্ন জটিলতা, রোগীর খাবারদাবার, ডায়াবেটিস মোকাবিলায় বিভিন্ন ব্যায়াম, ইনসুলিন আরও বিভিন্ন বিষয় সহজ-সরল ভাষায় লেখা হয়েছে। রক্ত পরীক্ষার ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীরা প্রায়ই বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। একই দিনে দুটি ল্যাবরেটরিতে রক্ত পরীক্ষা করে রোগীরা দু’রকম ফলাফল পান। কোনটা ঠিক? কোনটা ভুল? তা ভেবে আকুল হন। এই ঘটনার প...
continue reading →প্রচারে অক্লান্ত চিকিৎসক;শুভজিৎ দত্ত; ১৮ আগস্ট ২০১৬; পৃষ্ঠা- সাত; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত পার্থপ্রতিমবাবুর অভিযান চলছেই। আগে সামলানো গিয়েছে এক শত্রুকে। এখন পরবর্তী দুশমনের পালা। শত্রু তো একের পর এক আসবে যাবে, তা বলে পার্থপ্রতিমবাবুর তো আর থেমে থাকলে চলবে না। কী ব্যাপার? এনকেফেলাইটিসের পর এবার ডেঙ্গু নিয়ে ডুয়ার্সের চা বাগানে সচেতনতা গড়ে তুলতে আসরে নেমেছেন ডুয়ার্সের বিশিষ্ট হোমিয়োপ্যাথ চিকিৎসক পার্থপ্রতিম। তাঁর অভিযান চলছে ডুয়ার্সের বিভিন্ন চা বাগানগুলোতে। ল্যাপটপ ও প্রোজেক্টর দিয়ে বড়ো পর্দায় তিনি ওই রোগের হাত থেকে বাঁচার নানা উপায় ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে বোঝাচ্ছেন চা শ্রমিকদের। বলে রাখা ভালো যে ২০১৪ সালে গোটা উত্তরবঙ্গে এনকেফেলাইটিস যখন কার্যত মহামারির আকার ধারণ করেছিল, তখন বানারহাটের ওই সমাজসেবী চিকিৎসক সেখানকার হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক সুকল্যাণ ভট্টাচার্যকে সঙ্গী করে ওই মারণরোগ নিয়ে ডুয়ার্সের নানা স্থানে একই কায়দায় সচেতনতার বার্তা দিয়েছিলেন। তাঁর সেই উদ্যোগের ফলে এলাকায় যে ব্যাপক সাড়া পড়েছিল...
continue reading →উত্তরের বায়োস্কোপওয়ালা ডাঃ পার্থপ্রতিম;-নাসিরুদ্দীন গাজী; ৪ জানুয়ারি ২০১১, পৃষ্টা- নয়; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত নাসিরুদ্দীন গাজী, কালচিনি :- নামের সঙ্গে সংস্কারমূলক পদবি ব্যবহার করেন না ডাঃ পার্থপ্রতিম। জাতি-ধর্ম-বর্ণবাদের বিরুদ্ধে এটাই তাঁর প্রথম জেহাদ। তার কথায়-‘কয়েক প্রজন্ম আগের পুরুষ কেই কাঠের কাজ করত, কেউ চুল কাটত, কেউ পৌরোহিত্য করত সেই পরিচয় নামের সঙ্গে আজীবন বয়ে বেড়ানোটা অশ্লীল-কুপ্রথা।’ তিনি বলেন-‘ভারতীয় সংবিধানের এটা একটা কালো অধ্যায়। নামের সঙ্গে জাতপাতের বিষয়টি উঠে গেলে ভারতীয় রাজনীতি সাবালক হবে।’ ছোটবেলা থেকে বিজ্ঞান আন্দোলনের সঙ্গে জড়িয়ে ফেলেছেন নিজেকে। ১৯৮১ সালে বেঙ্গালুরুতে আয়োজিত সর্বভারতীয় বিজ্ঞানমেলায় অংশ নিয়ে ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি নীলম সঞ্জীব রেড্ডির কাছে প্রশংসিত হন। তাঁর উদ্ভাবিত ‘ওয়াটার টেলিস্কাপ’ যন্ত্রটি নজর কাড়ে কেন্দ্রীয়মন্ত্রী এস বি চ্যবন, শীলা দীক্ষিত ছাড়া আরও অনেকের। তারপর কলেজ পেরিয়ে বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী আন্দোলনকে সঠিক দিশা দিতে নিজেকে তৈরি করেছেন সু...
continue reading →আলোর পথযাত্রী স্বপ্নের ফেরিওয়ালা; ২৯ জুন ২০০৩; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত ওদলাবাড়ি, ২৮ জুন: তিনি গায়ক বা অভিনেতা নন, নন রাজনৈতিক নেতা বা ধান্দাবাজির তল্পিবাহক। সোজাসাপটাভাবে বললে তিনি স্বপ্নের ফেরিওয়ালা। নিজে দু’চোখ ভরে স্বপ্ন দেখেন। নিকট পরিজনদের স্বপ্ন দেখান কুসংস্কার মুক্ত পরিবেশ সচেতন এক দেশ গড়ার। ডাঃ পার্থপ্রতিম নামেই তিনি নিজের পরিচয় দেন। জাতি-ধর্ম-বর্ণবাদের বিরুদ্ধে এটাই তাঁর প্রথম জেহাদ। পেশায় চিকিৎসক এই মানুষটির সঙ্গে তার সাম্প্রতিক ওদলাবাড়ি সফরকালে কথা হচ্ছিল। দীর্ঘক্ষণের সেই একান্ত আলাপচারিতায় তাঁর সম্বন্ধে জানা গেল বহু অজানা তথ্য। তিনি ডাঃ পার্থপ্রতিম-ফুলবাগানের একজন অভিজ্ঞ মালি, ছবি আঁকা, ছবি তোলা ছাড়াও মাঝে মাঝে দূরবীনে চোখ রেখে রাতভর দেখেন অরুন্ধতী-স্বাতী-সপ্তর্ষীর খেলা। দাদরা, কাহারবা, চৌতাল-ঝম্পকে ভালই তাল মেলাতে পারেন তবলা, খোলে। আবার কখনও বা আপন মনে কম্পিউটারের সামনে বসে তৈরি করেন সুন্দর সব স্লাইড। তাঁর সবকিছুকে নেশা বললে সঠিক মূল্যায়ন হবে না। সামাজিক দায়বদ্ধতা তাঁর কাজের উৎস। ডাঃ পার্থপ...
continue reading →কুসংস্কার দূর করতে প্রচারে নেমে পুরস্কার; ৮৩ বর্ষ ৩৩৫ সংখ্যা মঙ্গলবার ২৫ মাঘ ১৪১১; আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত মানুষের মধ্যে বিজ্ঞান সচেতনা বৃদ্ধির জন্য এই বছর বিজ্ঞান সচেতনা পুরস্কার পেলেন সর্পবিদ মিন্টু চৌধুরী এবং মহাকাশ বিষয়ক সচেতক পার্থ প্রতিম। ধূপগুড়িতে আয়োজিত জলপাইগুড়ি সদর মহকুমা শিশু বিজ্ঞান মেলা উৎসবে ব্লকের এই দুজনকে বর্ষ সেরা পুরস্কার দেওয়া হয়। ধূপগুড়ির বাসিন্দা মিন্টুবাবু সাপ নিয়ে মানুষের মধ্যে যে সব ভুল ধারণা রয়েছে তা দূর করতে প্রচার চালাচ্ছেন। বানারহাটের পার্থপ্রতিমবাবু মহাকাশ বিষয়ক নানা রকম কুসংস্কার দূর করতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। উৎসব কমিটির সম্পাদক বিভাস চৌধুরী জানান, তাঁরা যে ভাবে মানুষের মধ্যে সচেতনা বৃদ্ধিতে কাজ করে চলেছেন, তা প্রশংসাযোগ্য। তাই তাঁদের পুরস্কৃত করা হয়েছে। মেলায় এই ব্লকের ২০টি স্কুলের দেড়শ ছাত্রছাত্রীকে কুসংস্কার বিরুদ্ধে এবং পরিবেশ বিষয়ের উপর হাতে কলমে শেখানো হয়। ...
continue reading →Dr. Parthapratim. He exposes himself in such name i.e. without surname. This is his first revolt against such caste, creed and religion of so called society. Since the very boyhood he has been integrally attached with various scientific movement. He actively takes part in different Health and Science seminar bot
Read More →