মরণ রে . . .ডাঃ পার্থপ্রতিম; ৩১ জুলাই ২০০৫ রবিবারের সাময়িকী; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত মৃত্যু শাশ্বত ও চিরন্তন। প্রকৃতির অমোঘ নিয়মেই একদিন সকল চলে যেতে হবে জীবন নদীর ওপারে। তবুও মৃত্যুকে ঘিরে আমাদের মনে এত ভয়-শঙ্কা কেন? কেন আমরা সহজভাবে মেনে নিতে পারি না জীবনের এই নিশ্চিত পরিণতিকে? মৃতুঞ্জয়ী সাধনার বীজমন্ত্র শোনালেন- ডাঃ পার্থপ্রতিম। মৃত সেনানীকে নিয়ে এল তারা ঘরে/ কাঁদল না প্রিয়া মুর্চ্ছিতা হল না তো/ সেবিকা সকলে দেখিয়া বলিল ‘ওরে/ না কাঁদিলে তার মরণ নিশ্চিত।’ লর্ড টেনিসনের লেখা Home they Brought her Warrior Dead কবিতার প্রথম পংক্তির বঙ্গানুবাদ। এক সেনার মৃত্যুকে ঘিরে কবি তার রণক্ষেত্রে সৈনিকের বীরগতি লাভ, তেমন চমকপ্রদ ঘটনা নয়। আসলে কোনো মৃত্যুতেই কোনো চমক নেই। মরণ জীবনের এক স্বাভাবিক পরিণতি। তবুও সৃষ্টিলগ্ন থেকেই মৃত্যু মানুষের মনে ভয়, বেদনা, দুঃখ, হতাশা বয়ে নিয়ে এসেছে। এ কী মৃত্যু সমন্ধে আমাদের অজ্ঞতা? ভ্রান্তি? না কী প্রচলিত অভ্যাস। উত্তর খুঁজতে গিয়ে আসুন, মরণের বিপরীতে ছুটে চলা জীবনের স্বরূপটি বিজ্ঞানের নিরিখে দেখে নেওয়া যাক। আম...
continue reading →ছোট্টবেলায় তিনি কিচ্ছু হতে চাইতেন না। শুধু সবসময় খেলতে চাইতেন। তার সাথে ছিল রকমারী দুষ্টমি। আট-নয় ক্লাস থেকেই প্রেম হয়ে যায় শিল্প-সাহিত্যের সাথে। সেই শুরুয়াৎ। তারপর বহু পাকদন্ডি-সরণী ধরে চলচ্চিত্রের রাজপথে। সিনেমাজগতের ব্যতিক্রমী অভিনেতা শুভেন্দু চাট্টোপাধ্যায়। জন্ম ১৯৩৭ সালের ২৯ শে নভেম্বর¯। বাবা শৈলেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মা মণিমালা দেবী। স্কুল জীবন কেটেছে হাওড়ার বালিতে। প্রথমে পাড়ায় নাটকে অভিনয়, গান-বাজনা, ডি...
continue reading →সবই তাঁর ইচ্ছা ? ডাঃ পার্থপ্রতিম। ১৫ই ডিসেম্বর ২০০২; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত এই যে ধূমায়িত চায়ের পেয়ালা, ঐ যে হাত উঁচু করা ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’, রাতের দূর আকাশে আলোর মেঘের মতো ছড়ানো কর্কট নীহারিকা এদের সবারই ঠিকানা মহাবিশ্ব। অসীম অনন্ত মহাশূন্যের মাঝে ছড়িয়ে রয়েছে তারা-নক্ষত্রপুঞ্জ, বিভিন্ন গ্রহ-উপগ্রহ, নোভা, সুপার নোভা, আরও কত কী। এসব নিয়েই তৈরি এই বিশ্বব্রহ্মান্ড। মহাবিশ্ব সম্পর্কে মানুষের কৌতুহল সৃষ্টিলগ্ন থেকেই। তবে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে একাজ প্রথম শুরু করেন গ্রিক ইজিপ্সিয়ান জ্যোতির্বিদ ক্লডিয়াস টলেমি। খ্রীষ্টের জন্মের ১৪০ বছর আগে তিনি বলেন-‘পৃথিবী রয়েছে মহাবিশ্বের কেন্দ্রে আর সূর্য ও অন্যান্য মহাজাগতিক সদস্যরা এটিকে ঘিরে পাক মেরে ঘুরছে।’ পোল্যান্ডের জ্যোতির্বিদ কোপারনিকাস ১৫৪৩ খ্রীষ্টাব্দে জানালেন- ‘আমাদের বসুন্ধরা নয়, মহাবিশ্বের কেন্দ্রে রয়েছে সূর্য’। ১৮০৫ খ্রীষ্টাব্দে ব্রিটিশ জ্যোতির্বিদ হার্সেল-এর গবেষণা থেকে প্রমাণিত হ’ল মহাবিশ্ব শুধুমাত্র সৌরমন্ডলে আবদ্ধ নয়। সৌ...
continue reading →বিজ্ঞান সচেতনতার ক্ষেত্রে উত্তরবঙ্গের হাল খুবই হতাশাব্যঞ্জক; ডাঃ পার্থপ্রতিম; ৩৪১ সংখ্যা ১৪ বৈশাখ ১৪১২ (বৃহস্পতিবার) উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত গতবছর (২০০৪-০৫) পালিত হল ‘বিজ্ঞান সচেতনতা বর্ষ’ হিসাবে। আমরা কতদূর অগ্রসর হলাম কুসংস্কার-ধর্মান্ধতা দূরীকরণের কাজে? আর কত কাজ রয়ে গেল বাকি? উত্তরবঙ্গের পটভূমিতে জনবিজ্ঞান আন্দোলনের রূপরেখা কেমন হতে পারে? এইসব বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ডাঃ পার্থপ্রতিম মুখোমুখি হয়েছিলেন ডঃ অমিত চক্রবর্তীর। ডঃ চক্রবর্তী তিন দশকের জনপ্রিয় বিজ্ঞান লেখক। ‘বিজ্ঞানমেলা’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। আকাশবাণী কলকাতার প্রাক্তন কেন্দ্র অধিকর্তা। কলকাতা দূরদর্শনের পূর্ব চিফপ্রডিউসার। ভারত সরকারের এন সি এস টি সি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ কর্তৃক ২০০১ সালে জাতীয় বিজ্ঞান পুরস্কার প্রাপক। ভারত সরকারের বিজ্ঞান প্রসার-এর পূর্বাঞ্চলের একমাত্র ফেলো। ডাঃ পার্থপ্রতিম:- বিজ্ঞান সচেতনতা বা বিজ্ঞান ক্লাব আন্দোলনের শুরু বলতে কী বোঝায় ? ডঃ চক্রবর্তী : ৭০- এর দশকে রাজনৈতিক উদ্দমতার পর যা...
continue reading →Dr. Parthapratim. He exposes himself in such name i.e. without surname. This is his first revolt against such caste, creed and religion of so called society. Since the very boyhood he has been integrally attached with various scientific movement. He actively takes part in different Health and Science seminar bot
Read More →