ডেঙ্গু নিয়ে প্রদর্শনী; ৩০ অক্টোবর ২০১৯; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত নাগরাকাটা, ২৯ অক্টোবর: মঙ্গলবার ডুয়ার্স জার্নালিস্ট ক্লাব অডিয়ো-ভিস্যুয়াল প্রদর্শনীর মাধ্যমে চা শ্রমিকদের ডেঙ্গু নিয়ে সচেতন করল। এদিন সন্ধ্যায় বানারহাটের লক্ষীপাড়া চা বাগানে প্রদর্শনীটির আয়োজন করা হয়। সাংসদ জন বারলা প্রদর্শনীটির উদ্বোধন করেন। বানারহাটের চিকিৎসক পার্থপ্রতিমের পরিচালনায় সাদরি ও নেপালি ভাষায় তৈরি ওই প্রদর্শনটিতে ডেঙ্গু নিয়ে নানা অজানা তথ্য অত্যন্ত সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ...
continue reading →বুধবার ৩০ অক্টোবর ২০১৯; আজকাল পত্রিকায় প্রকাশিত বানারহাট: ডুয়ার্স জার্নালিস্ট ক্লাব-এর পক্ষ থেকে মঙ্গলবার সন্ধে বানারহাটের লক্ষীপাড়া চা-বাগানে ডেঙ্গি নিয়ে একটি সচেতনতামূলক প্রচার অভিযান করা হল। চা বাগানের শ্রমিক মহল্লায় ডেঙ্গি বিষয়ক অডিও-ভিজুয়াল শো দেখিয়ে এর প্রতিরোধের নানান দিক শ্রমিক ও তাঁদের পরিজনদের বোঝান ডাঃ পার্থপ্রতিম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলিপুরদুয়ার লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ জন বারলা ...
continue reading →ডুয়ার্স দিবসে ডুয়ার্সের সঠিক উন্নয়নই হোক অঙ্গীকার;- সুকল্যাণ ভট্টাচার্য; প্রধান শিক্ষক; বানারহাট উচ্চ বিদ্যালয়; বানারহাট; ৯ জানুয়ারি ২০১৪; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত ‘ডুয়ার্স’ শব্দটি শুনলেই মনে যেন অদ্ভুত রোমাঞ্চ জাগে। সবুজ দিগন্ত বিস্তৃত চায়ের গালিচা, ওই দূরে ভুটান পাহাড়ের ছোটো ছোটো টিলা, শীর্ণকায়া বয়ে চলা পাথুরে নদী, রোদে ঝিকমিক করা সবুজ জঙ্গল এ যেন কোনও ঝানু শিল্পীর তুলোট কাগজে আঁকা অদ্ভুত ল্যান্ডস্কেপ। মন মাতাল করা ধামসা-মাদলের মন পাগল করা সুর, মোরগ লড়াইয়ের হাড়হিম করা বীভৎসতার উল্লাস, জোলা মদের ঝাঁঝালো নেশাতুর চোখ সবকিছু নিয়ে আমাদের সকলের প্রিয় ডুয়ার্স যেন অনন্যা। সেই কবে ১৮৭৪ সালে লিস, চেল, ঘিস-এর ধারে গজলডোবা চা-বাগান পত্তনের মধ্য দিয়ে আধুনিক সভ্যতার সঙ্গে ডুয়ার্সের যোগাযোগ গড়ে ওঠে। মহাভারতের যুগের এই জঙ্গলাকীর্ণ পান্ডব বর্জিত প্রকৃতির কোলে ম্যালেরিয়া, কালাজ্বর-এর সঙ্গে সঙ্গে ইংরেজ শাসনের হাত ধরে আসে রেলপথ, টেলিগ্রাফ, মোটরগাড়ি, টেলিফোন, হাসপাতাল- আধুনিক সভ্যতার প্রয়োজনীয় ন্যূনতম বিষয়গুলো। ১৮৮০ সাল থেক...
continue reading →ডুয়ার্স উৎসব; শুক্রবার ৯ জানুয়ারি ২০১৫; আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত আগামী ১৪ জানুয়ারি এক অন্য রকম উৎসবে মাততে চলেছে ডুয়ার্সবাসী। ‘সকল দ্বন্দ্ব ভেদাভেদ ভুলে আমরা মিলিতে পারি। সাক্ষী রইবে ডুয়ার্স দিবস, ১৪-ই জানুয়ারি’। এমন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও প্রগতির বার্তা ছড়িয়ে দিতে ‘ডুয়ার্স দিবস’ উদযাপনের সূচনা হয়েছিল। ডুয়ার্সের বিভিন্ন প্রান্তের শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের উদ্যোগে বছর চারের আগে শুরু হয়েছিল এই মহতী প্রচেষ্টা। ১৪ জানুয়ারি কেন? ১৮৬৪ সালের ১৪ জানুয়ারি ব্রিটিশ সার্জেন রেইনি বড়লাট লর্ড এলগিনকে ডুয়ার্সের সার্বিক উন্নতির সম্ভাবনার কথা জানিয়ে একটি চিঠি লেখেন। তাই ওই দিনটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে। ‘ডুয়ার্স দিবস’ দিনটিতে তাই সারা ডুয়ার্স জুড়েই বিভিন্ন অনুষ্ঠান পালন করা হবে। বানারহাটে এক বর্ণাঢ্য পদযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। মালবাজার বাসীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে ক্যুইজ প্রতিযোগিতা। ওই দিন ডুয়ার্সের প্রতিটি বাড়িই আলো দিয়ে সাজিয়ে তোলা হবে। পালিত হবে আলোক-উৎসব। চামুর্চি বাজারের সাংস্কৃতিক মঞ্চে স্থানীয় ব...
continue reading →Dr. Parthapratim. He exposes himself in such name i.e. without surname. This is his first revolt against such caste, creed and religion of so called society. Since the very boyhood he has been integrally attached with various scientific movement. He actively takes part in different Health and Science seminar bot
Read More →