डुवार्स दिवस पर दीपावली सरीखी रोशनी; सिलीगुड़ी, 15 जनवरी, 2012; जलपाईगुड़ी जागरण बिन्नागुड़ी संवाद सूत्रः अंधेरा हो या मनका विशम दोनों को मिटाने के लिए प्रकाष का होना जरूरी है। देष के किसी भी हिस्से की संस्कृति हो उसका समागम एक सा ही होता है। कहीं दीये दीपावली पर जलाए जाते हैं तो कहीं दीये पूजा के लिए जलाया जाता है। तराई-डुवार्स में भी दीपावली मनाने के परंपरा है लेकिन यहां वास्तव में दीये प्रत्येक वर्श 14 जनवरी को ही जलते हैं। सुख, समृद्धि के लिए जो दीये लोग 14 जनवरी को जलाते है उसका महत्व इन आदिवासी इलाकों में कहीं न कहीं दीपावली से भी अधिक होता है। ऐसे में प्रत्येक वर्श जब पूरा देष मकर संक्राति मना रहा होता है तो यहां के इलाको में डुवार्स दिवस के नाम पर दीपावली की छटा देखने को मिलती है। अपने विकास, पहचान, अस्तित्व के लिए लड़ाई लड़ने वाले आदिवासी जब तराई की हरियाली के बीच अपने घरों के आगे दीए जलाते है तो मानो पूरा आसमान सुख-षांति के संदेष से जगमगा उठता है। डॉ. पार्थ प्रतीम ने डुवार्स की पहचान दिलाने में अहम भूमिका निभाई। डुवार्स की भूमि के बारे में सोचने, समझाने ...
continue reading →নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ডুয়ার্স ডে; ১৫ জানুয়ারি ২০২১; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত নাগরাকাটা ও ধূপগুড়ি, ১৪ জানুয়ারি :- নানা ভাষাভাষী ও সম্প্রদায়ের মানুষ একত্রিত হয়ে বৃহস্পতিবার নাগরাকাটার আদিবাসী সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্রে ‘ডুয়ার্স ডে’ পালন করলেন। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনার পর পড়ুয়াদের নিয়ে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা ও ডুয়ার্সকেন্দ্রিক আলোচনা হয়। সেখানে ডুয়ার্সের চা শিল্পের ইতিহাস, রাজনীতি, শ্রমিক আন্দোলনের ইতিবৃত্ত, পর্যটন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির মতো নানা বিষয়ের ওপর আলোকপাত করেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অমরনাথ ঝা, বিজেপি নেতা মনোজ ভুজেল, কংগ্রেস নেতা কাইলা সোনার, সিপিএম নেতা রামলাল মুর্মু ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মীনাক্ষি ঘোষ। ডুয়ার্সের মানুষের সহজসরল জীবনযাপন ও তাঁদের সকলকে আপন করে নেওয়ার সহজাত প্রবৃত্তির কথা তুলে ধরেন ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুপর্ণ হালদার। আদিবাসী, নেপালি, রাজবংশী, বাংলা সহ নানা ভাষার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও হয়। ডুয়ার্স ডে উপলক্ষ্যে ধূপগুড়ি ডাকবাংলো কক্ষেও এ অনুষ্ঠানের আয়ো...
continue reading →ডুয়ার্স দিবসে ডুয়ার্সের সঠিক উন্নয়নই হোক অঙ্গীকার;- সুকল্যাণ ভট্টাচার্য; প্রধান শিক্ষক; বানারহাট উচ্চ বিদ্যালয়; বানারহাট; ৯ জানুয়ারি ২০১৪; উত্তরবঙ্গ সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত ‘ডুয়ার্স’ শব্দটি শুনলেই মনে যেন অদ্ভুত রোমাঞ্চ জাগে। সবুজ দিগন্ত বিস্তৃত চায়ের গালিচা, ওই দূরে ভুটান পাহাড়ের ছোটো ছোটো টিলা, শীর্ণকায়া বয়ে চলা পাথুরে নদী, রোদে ঝিকমিক করা সবুজ জঙ্গল এ যেন কোনও ঝানু শিল্পীর তুলোট কাগজে আঁকা অদ্ভুত ল্যান্ডস্কেপ। মন মাতাল করা ধামসা-মাদলের মন পাগল করা সুর, মোরগ লড়াইয়ের হাড়হিম করা বীভৎসতার উল্লাস, জোলা মদের ঝাঁঝালো নেশাতুর চোখ সবকিছু নিয়ে আমাদের সকলের প্রিয় ডুয়ার্স যেন অনন্যা। সেই কবে ১৮৭৪ সালে লিস, চেল, ঘিস-এর ধারে গজলডোবা চা-বাগান পত্তনের মধ্য দিয়ে আধুনিক সভ্যতার সঙ্গে ডুয়ার্সের যোগাযোগ গড়ে ওঠে। মহাভারতের যুগের এই জঙ্গলাকীর্ণ পান্ডব বর্জিত প্রকৃতির কোলে ম্যালেরিয়া, কালাজ্বর-এর সঙ্গে সঙ্গে ইংরেজ শাসনের হাত ধরে আসে রেলপথ, টেলিগ্রাফ, মোটরগাড়ি, টেলিফোন, হাসপাতাল- আধুনিক সভ্যতার প্রয়োজনীয় ন্যূনতম বিষয়গুলো। ১৮৮০ সাল থেক...
continue reading →জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে ‘ডুয়ার্স ডে’ পালনের পরিকল্পনা ডুয়ার্সে; বাবলু রহমান; ৩রা নভেম্বর ২০১০; আজ বাংলা পত্রিকায় প্রকাশিত উত্তরে মাথা তোলা মৌন হিমালয়, তার কোল বেয়ে নেমে আসা আদিগন্ত বিস্তৃত চা-বাগিচার সবুজ গালিচা। অনামী পাহাড়ী ঝোড়া, অলস পায়ে হেঁটে চলা বুনো হাতির দল। শাল, সেগুন, শিশু, জারুল, চিকরাশি আর সব নাম জানা-না-জানা গাছ-গাছালির শ্যামল অরণ্য। আরও বহু কিছু নিয়ে এই ডুয়ার্স। ওরাঁও, মুন্ডা, সাঁওতাল, বাঙালী, বিহারী, নেপালী, মারোয়ারী, মেচ, রাভা, কোচ, টোটো, গারো, রাজবংশী আরো বহু ভাষাভাষী ও জনজাতির সন্মিলিত সংস্কৃতিতে এই ভূখন্ড। অতীতে বছরের পর বছর ধরে এখানকার মানুষেরা সকলে পাশাপাশি থেকে একে অপরের সুখ-দুঃখে সামিল হয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন ঘটনাচক্রে বিস্মৃত হয়েছে ডুয়ার্সের অতীত ঐতিহ্য। এমনিতেই স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে এ-অঞ্চলে তেমন কোন শিল্পের বিকাশ হয়নি। বেকারত্ব-কর্মহীণতার কারণে বহু যুবককে পাড়ি দিতে হচ্ছে ভিন রাজ্যে। বহু কিছু উন্নয়নের সমভাবনা থাকা স্বত্ত্বেও স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো বিভিন্ন বিষয়ে পিছিয়ে রয়েছে এই এলাকা। সেই ...
continue reading →ডুয়ার্স উৎসব; শুক্রবার ৯ জানুয়ারি ২০১৫; আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত আগামী ১৪ জানুয়ারি এক অন্য রকম উৎসবে মাততে চলেছে ডুয়ার্সবাসী। ‘সকল দ্বন্দ্ব ভেদাভেদ ভুলে আমরা মিলিতে পারি। সাক্ষী রইবে ডুয়ার্স দিবস, ১৪-ই জানুয়ারি’। এমন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও প্রগতির বার্তা ছড়িয়ে দিতে ‘ডুয়ার্স দিবস’ উদযাপনের সূচনা হয়েছিল। ডুয়ার্সের বিভিন্ন প্রান্তের শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের উদ্যোগে বছর চারের আগে শুরু হয়েছিল এই মহতী প্রচেষ্টা। ১৪ জানুয়ারি কেন? ১৮৬৪ সালের ১৪ জানুয়ারি ব্রিটিশ সার্জেন রেইনি বড়লাট লর্ড এলগিনকে ডুয়ার্সের সার্বিক উন্নতির সম্ভাবনার কথা জানিয়ে একটি চিঠি লেখেন। তাই ওই দিনটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে। ‘ডুয়ার্স দিবস’ দিনটিতে তাই সারা ডুয়ার্স জুড়েই বিভিন্ন অনুষ্ঠান পালন করা হবে। বানারহাটে এক বর্ণাঢ্য পদযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। মালবাজার বাসীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে ক্যুইজ প্রতিযোগিতা। ওই দিন ডুয়ার্সের প্রতিটি বাড়িই আলো দিয়ে সাজিয়ে তোলা হবে। পালিত হবে আলোক-উৎসব। চামুর্চি বাজারের সাংস্কৃতিক মঞ্চে স্থানীয় ব...
continue reading →১৪ জানুয়ারি পালন করুন ডুয়ার্স ডে; জানুয়ারি ২০১৫; এখন ডুয়ার্স পত্রিকায় প্রকাশিত ২০০৮ থেকে ডুয়ার্স এলাকায় বসবাসকারী মানুষের মধ্যে যে মিলনের ভাবধারা ছিল তা ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। দিকে দিকে অশান্তির আগুন ছড়িয়ে পড়ে - কে এই এলাকার ভূমিপুত্র? এই প্রশ্নকে সামনে নিয়ে এসে শুরু হয়ে যায় চূড়ান্ত হানাহানি। মিশ্র সংস্কৃতির ঐতিহ্য, মিলনের সুরের বদলে অশান্তির আগুন জ্বলতে থাকে। অবিশ্বাস আর বিভ্রান্তিকে পাথেয় করে রাস্তায় অস্ত্র হাতে নেমে পড়ে সহজ সরল মানুষ। ডুয়ার্সের চামুর্চি, বানারহাট, নাগরাকাটা, মালবাজার, বাগরাকোট, বীরপাড়া সবজায়গায় জাতের নামে, সম্প্রদায়ের নামে, ভাষার নামে শুরু হয় সংঘাত। দীর্ঘদিন ধরে পাশাপাশি থাকা আদিবাসী, নেপালি, বাঙালি হিন্দু, বাঙালি মুসলমান, বিহারী সকলে যেন অবিশ্বাসের বাতাবরণে পাল্টে যেতে থাকে। বনধ, হরতাল, অবরোধের মধ্য দিয়ে ডুয়ার্সের জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়ে। এই অশান্তির পটভূমিকায় ডুয়ার্সের সাধারণ মানুষের মধ্যে আবার শান্তি-সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি করবার লক্ষ্যে এবং ডুয়ার্সের অনগ্রসরতা কাটিয়ে উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে এই অঞ্চল...
continue reading →Dr. Parthapratim. He exposes himself in such name i.e. without surname. This is his first revolt against such caste, creed and religion of so called society. Since the very boyhood he has been integrally attached with various scientific movement. He actively takes part in different Health and Science seminar bot
Read More →